প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, বেশিরভাগ আবিষ্কার
ও প্রযুক্তির বিকাশ হয়েছে বিংশ অথবা একবিংশ শতাব্দীতে। কিন্তু অনেকেই জেনে অবাক হবেন, বর্তমানে ব্যবহৃত
অনেক প্রযুক্তিরই পরিকল্পনা করা হয়েছে অনেক আগেই।এমনকি সে সময়ের প্রযুক্তি পণ্যের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে নানা আধুনিক প্রযুক্তিপণ্য।
প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, বেশিরভাগ আবিষ্কার ও প্রযুক্তির বিকাশ হয়েছে বিংশ অথবা একবিংশ শতাব্দীতে। কিন্তু
বর্তমানে ব্যবহৃত অনেক প্রযুক্তিরই পরিকল্পনা করা হয়েছে অনেক আগেই। সময়কে
পেছনে ফেলে আবিষ্কারও হয়েছিল অনেক কিছু। এমনকি সে সময়ের প্রযুক্তিপণ্যের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে নানারকম আধুনিক প্রযুক্তিপণ্য। প্রযুক্তিবিষয়ক
সাইট টেকনিউজডেইলি জানিয়েছে এমন দশটি চমকপ্রদ আবিষ্কারের কথা।
১৮২২ সালের অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিন থেকে ৪০ দশকে কম্পিউটার
নির্ভুলভাবে জটিল অংক কষতে পারবে এমন ধারণা নিয়েই চার্লস ব্যাবেজ ১৮২২ সালে অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিন তৈরির কাজে হাত দিয়েছিলেন। ১৮৭১ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যন্ত্রটি নিয়ে কাজ করে গেছেন ব্যাবেজ। পরবর্তীতে ১৯৪০ সালে এ যন্ত্রটিরই কার্যপদ্ধতির উপর ভিত্তি করে বানানো হয়েছিল প্রথম কম্পিউটার। আর তাই অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিনকে কম্পিউটারের পূর্বপুরুষও বলা চলে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ব্যাবেজ যখন যন্ত্রটি বানানোর কাজে হাত দেন তখনও বিদ্যুতের ব্যবহার শেখেনি মানুষ!
১৮২২ সালের অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিন থেকে ৪০ দশকে কম্পিউটার
নির্ভুলভাবে জটিল অংক কষতে পারবে এমন ধারণা নিয়েই চার্লস ব্যাবেজ ১৮২২ সালে অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিন তৈরির কাজে হাত দিয়েছিলেন। ১৮৭১ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যন্ত্রটি নিয়ে কাজ করে গেছেন ব্যাবেজ। পরবর্তীতে ১৯৪০ সালে এ যন্ত্রটিরই কার্যপদ্ধতির উপর ভিত্তি করে বানানো হয়েছিল প্রথম কম্পিউটার। আর তাই অ্যানালিটিকাল ইঞ্জিনকে কম্পিউটারের পূর্বপুরুষও বলা চলে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ব্যাবেজ যখন যন্ত্রটি বানানোর কাজে হাত দেন তখনও বিদ্যুতের ব্যবহার শেখেনি মানুষ!
১৯৭৯ সালের এইএক্সআই থেকে ১৯৯৭ সালের ডিজিটাল অডিও প্লেয়ার
যুক্তরাজ্যের কেন ক্রেমার ১৯৭৯ সালে ছোট মিউজিক প্লেয়ার তৈরির কথা ভাবেন। সিগারেট প্যাকেট আকৃতির প্লেয়ার তৈরিও করেছিলেন তিনি। যন্ত্রটির নাম দিয়েছিলেন ‘আইএক্সআই সিস্টেম’। ক্রেমারের এ যন্ত্রটির মেমোরি চিপ সাড়ে তিন মিনিটের গান ধারণ করতে পারত।এতে ছিল চারটি বাটনসহ একটি ডিসপ্লে স্ক্রিন। ক্রেমার টেলিফোন প্রযুক্তি সংযোজন করে একটি মিউজিক স্টোরও গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন।
যুক্তরাজ্যের কেন ক্রেমার ১৯৭৯ সালে ছোট মিউজিক প্লেয়ার তৈরির কথা ভাবেন। সিগারেট প্যাকেট আকৃতির প্লেয়ার তৈরিও করেছিলেন তিনি। যন্ত্রটির নাম দিয়েছিলেন ‘আইএক্সআই সিস্টেম’। ক্রেমারের এ যন্ত্রটির মেমোরি চিপ সাড়ে তিন মিনিটের গান ধারণ করতে পারত।এতে ছিল চারটি বাটনসহ একটি ডিসপ্লে স্ক্রিন। ক্রেমার টেলিফোন প্রযুক্তি সংযোজন করে একটি মিউজিক স্টোরও গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন।
পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে পর্যাপ্ত সহযোগিতার অভাবে তার পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়। সে বছর ‘আইএক্সআই সিস্টেম’-এর স্বত্বও হারান তিনি। ফলে যে কেউ এ প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ পেয়ে যায়।
আইটিউনস স্টোর, আইপড ও এমপিথ্রি প্লেয়ার ১৯৯৭ থেকে ২০০১ সালে মানুষের কাছে পৌঁছেছে। তাই বলা
যায়, আনুষ্ঠানিক
স্বীকৃতি না পেলেও ক্রেমারের তৈরি প্রযুক্তি ও পরিকল্পনার আধুনিক সংস্করণ এখন মানুষের
হাতে হাতে।
১৬৩২ সালের ধারণা থেকে ২০ শতকের কন্টাক্ট লেন্স
দৃষ্টিশক্তি দুর্বল মানুষের জন্য ফরাসি দার্শনিক রেনে ডেসকার্টেস ১৬৩২ সালে প্রথম কন্টাক্ট লেন্সের কথা চিন্তা করেন। তার পরিকল্পনা ছিল চোখের কর্নিয়ার সঙ্গে তরল পদার্থ ভর্তি একটি কাচের টিউব সরাসরি সংযোজন করা। তার লক্ষ্য ছিল পরিষ্কার কাচ স্থাপন করে দৃষ্টিশক্তিকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসা। কিন্তু তার পরিকল্পনায় নির্মিত কন্টাক্ট লেন্সটিতে চোখের পলক ফেলা যেত না।
দৃষ্টিশক্তি দুর্বল মানুষের জন্য ফরাসি দার্শনিক রেনে ডেসকার্টেস ১৬৩২ সালে প্রথম কন্টাক্ট লেন্সের কথা চিন্তা করেন। তার পরিকল্পনা ছিল চোখের কর্নিয়ার সঙ্গে তরল পদার্থ ভর্তি একটি কাচের টিউব সরাসরি সংযোজন করা। তার লক্ষ্য ছিল পরিষ্কার কাচ স্থাপন করে দৃষ্টিশক্তিকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসা। কিন্তু তার পরিকল্পনায় নির্মিত কন্টাক্ট লেন্সটিতে চোখের পলক ফেলা যেত না।
পরবর্তীতে ১৮৮৭ সালে জার্মান বিশেষজ্ঞ অ্যাডলফ ইউগেন ফ্লিক ‘ব্লোন গ্লাস’ ব্যবহার করে ঠিকভাবে লেন্স তৈরি করতে সক্ষম হন।
১৯৪৭ সালের কলোরফ্যাক্স থেকে ১৯৯০ সালের কালার প্রিন্টার
১৯৪৭ সালে প্রথম নির্মিত হয় কলোরফ্যাক্স। এটি এমন একটি যন্ত্র ছিল, যা এফএম রেডিওর সঙ্গে সংযুক্ত করলে রেডিওর শব্দ অনুসারে ১৫ মিনিটের মধ্যে কাগজে লাল, হলুদ, নীল এবং কালো রংয়ের ছবি ছাপাতে পারত। কিন্তু যন্ত্রটি জনসাধারণকে আকৃষ্ট করতে পারেনি।ফলে এর উৎপাদনও বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে এ যন্ত্রটির কাঠামো ও কার্যপদ্ধতির উন্নয়ন করে ১৯৯০ সালে রঙিন প্রিন্টার তৈরি করা হয়।
১৯৪৭ সালের কলোরফ্যাক্স থেকে ১৯৯০ সালের কালার প্রিন্টার
১৯৪৭ সালে প্রথম নির্মিত হয় কলোরফ্যাক্স। এটি এমন একটি যন্ত্র ছিল, যা এফএম রেডিওর সঙ্গে সংযুক্ত করলে রেডিওর শব্দ অনুসারে ১৫ মিনিটের মধ্যে কাগজে লাল, হলুদ, নীল এবং কালো রংয়ের ছবি ছাপাতে পারত। কিন্তু যন্ত্রটি জনসাধারণকে আকৃষ্ট করতে পারেনি।ফলে এর উৎপাদনও বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে এ যন্ত্রটির কাঠামো ও কার্যপদ্ধতির উন্নয়ন করে ১৯৯০ সালে রঙিন প্রিন্টার তৈরি করা হয়।
প্রথম সৌরকোষ, ১৮৮৩ থেকে ১৯৫৪
চার্লস ফ্রিৎজ ১৮৮৩ সালে পাতলা সোনা দিয়ে সেমি-কন্ডাক্টর সেলেনিউম দিয়ে সৌরকোষ তৈরি করেন। কিন্তু সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন কাজে ব্যবহৃত কোষটিতে কিছু সমস্যা ছিল। এর কার্যক্ষমতাও ছিল মাত্র এক শতাংশ।
চার্লস ফ্রিৎজ ১৮৮৩ সালে পাতলা সোনা দিয়ে সেমি-কন্ডাক্টর সেলেনিউম দিয়ে সৌরকোষ তৈরি করেন। কিন্তু সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন কাজে ব্যবহৃত কোষটিতে কিছু সমস্যা ছিল। এর কার্যক্ষমতাও ছিল মাত্র এক শতাংশ।
পরবর্তীতে ১৯৫৪ সালে বেল ল্যাবরেটরির গবেষকরা এর উপর ভিত্তি করেই উন্নতমানের
সৌরকোষ বানান, যার কার্যক্ষমতা
হয় ১৩ শতাংশ পর্যন্ত। এর পরেই ক্যালকুলেটর, ঘড়ি ও কৃত্রিম উপগ্রহে প্রযুক্তিটির ব্যবহার শুরু হয়।
আর্কিমিডিসের হিট রে এলো ২০০৭ সালে
২০০৭ সালে মার্কিন সেনাবাহিনী ‘হিট রে’ নামে এক বিশেষ ধরনের অস্ত্র ব্যবহার শুরু করে। অস্ত্রটি থেকে অদৃশ্য উত্তপ্ত রশ্মি বের হয়, যা অনাকাক্সিক্ষত ভিড় কমাতে ব্যবহৃত হয়। এতে কোনো শারীরিক ক্ষতি হয় না। মজার ব্যাপার হল, এ অস্ত্রটির উৎপত্তি রোমান শাসনামলে।খ্রিস্টপূর্ব ২১২ সালে এটির প্রথম পরিকল্পনাকারী ছিলেন আর্কিমিডিস। যদিও এটি একটি লোককাহিনি বলে বিতর্ক রয়েছে।
২০০৭ সালে মার্কিন সেনাবাহিনী ‘হিট রে’ নামে এক বিশেষ ধরনের অস্ত্র ব্যবহার শুরু করে। অস্ত্রটি থেকে অদৃশ্য উত্তপ্ত রশ্মি বের হয়, যা অনাকাক্সিক্ষত ভিড় কমাতে ব্যবহৃত হয়। এতে কোনো শারীরিক ক্ষতি হয় না। মজার ব্যাপার হল, এ অস্ত্রটির উৎপত্তি রোমান শাসনামলে।খ্রিস্টপূর্ব ২১২ সালে এটির প্রথম পরিকল্পনাকারী ছিলেন আর্কিমিডিস। যদিও এটি একটি লোককাহিনি বলে বিতর্ক রয়েছে।
বাষ্পীয় ইঞ্জিন, ১৬৯৮ থেকে ১৯৫৪
শিল্পবিপ্লবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল জেমস ওয়াটের তৈরি স্টিম ইঞ্জিন। পণ্য বহন ও ব্যবসায়ের ইতিহাসে সেটি ছিল এক অবিস্মরণীয় ঘটনা। কিন্তু ওয়াটের জন্মেরও একশ বছর আগেই স্টিম ইঞ্জিনের কাঠামো ও পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
শিল্পবিপ্লবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল জেমস ওয়াটের তৈরি স্টিম ইঞ্জিন। পণ্য বহন ও ব্যবসায়ের ইতিহাসে সেটি ছিল এক অবিস্মরণীয় ঘটনা। কিন্তু ওয়াটের জন্মেরও একশ বছর আগেই স্টিম ইঞ্জিনের কাঠামো ও পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
আলেক্সান্দ্রিয়ার ‘হিরো’ নামের এক গণিতবিদ প্রথমে ‘এইলোপাইল’ নামক এমন একটি যন্ত্রের কাঠামো ও পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন, যা বাষ্পের
শক্তিতে চলতে পারবে।
ওয়াচ-কেইস ফোনোগ্রাফ (১৯৩৬) থেকে ওয়াকম্যান (১৯৭৯)
ওয়াচ-কেইস ফোনোগ্রাফ প্রথম তৈরি হয় ১৯৩৬ সালে। যন্ত্রটি ছিল ঘড়ি আকারের, যা আদতে ছিল মিনিয়েচার ফনোগ্রাফ। কেউ চাইলে যন্ত্রটি কানে লাগিয়েও গান শুনতে পারতেন।তবে কানের জন্য ক্ষতিকর ছিল যন্ত্রটি।
ওয়াচ-কেইস ফোনোগ্রাফ প্রথম তৈরি হয় ১৯৩৬ সালে। যন্ত্রটি ছিল ঘড়ি আকারের, যা আদতে ছিল মিনিয়েচার ফনোগ্রাফ। কেউ চাইলে যন্ত্রটি কানে লাগিয়েও গান শুনতে পারতেন।তবে কানের জন্য ক্ষতিকর ছিল যন্ত্রটি।
এ ছাড়াও স্বল্পদৈর্ঘ্যরে গানের রেকর্ড কিনতে হত এর ব্যবহারকারীকে। ১৯৭০
সালে সনি ওই ধারণা নিয়েই কাজ করতে শুরু করে এবং ১৯৭৯ সালে বাজারে আনে ‘ওয়াকম্যান’।
১৭৬৯ থেকে ১৯ শতকে বিশ্বের প্রথম যান্ত্রিক মোটরগাড়ি
সাত বছরের যুদ্ধ চলাকালীন অস্ট্রিয়ান সেনাবাহিনীর নিকোলাস-জোসেফ কাগনট ১৭৬৯ সালে একটি বাহন তৈরির চিন্তা করেন, যেটি চলবে স্টিম ইঞ্জিনে আর টেনে নিয়ে যাবে সেনাবাহিনীর অস্ত্র। তিন চাকার ওই গাড়িটি বাষ্পশক্তিতে চলত, দুই পাশ থেকেই গাড়িটি চালানোর ব্যবস্থাও ছিল এতে। ১৭৭১ সালে শেষ হয় এর কাজ। কিন্তু পরবর্তীতে এটি আর কাজে লাগানোর সুযোগ আসেনি। বর্তমানে গাড়িটি প্যারিসে রাখা হয়েছে। বলা হয়, বিশ্বের প্রথম যান্ত্রিক গাড়ি ছিল এটি।
সাত বছরের যুদ্ধ চলাকালীন অস্ট্রিয়ান সেনাবাহিনীর নিকোলাস-জোসেফ কাগনট ১৭৬৯ সালে একটি বাহন তৈরির চিন্তা করেন, যেটি চলবে স্টিম ইঞ্জিনে আর টেনে নিয়ে যাবে সেনাবাহিনীর অস্ত্র। তিন চাকার ওই গাড়িটি বাষ্পশক্তিতে চলত, দুই পাশ থেকেই গাড়িটি চালানোর ব্যবস্থাও ছিল এতে। ১৭৭১ সালে শেষ হয় এর কাজ। কিন্তু পরবর্তীতে এটি আর কাজে লাগানোর সুযোগ আসেনি। বর্তমানে গাড়িটি প্যারিসে রাখা হয়েছে। বলা হয়, বিশ্বের প্রথম যান্ত্রিক গাড়ি ছিল এটি।
প্রাচীন গ্রিসে ছিল প্রথম ভেন্ডিং মেশিন
প্রথম ভেন্ডিং মেশিন প্রাচীন গ্রিসের মন্দিরে স্থাপন করা হয়েছিল, যাতে মানুষ পবিত্র পানি নিতে পারে। মন্দিরে দান কম দিয়ে বেশি পবিত্র পানি নেওয়ার প্রবণতা বন্ধ করতে আলেক্সান্দ্রিয়ার গণিতবিদ হিরো এক অভিনব পদ্ধতি অবলম্বন করেছিলেন।
প্রথম ভেন্ডিং মেশিন প্রাচীন গ্রিসের মন্দিরে স্থাপন করা হয়েছিল, যাতে মানুষ পবিত্র পানি নিতে পারে। মন্দিরে দান কম দিয়ে বেশি পবিত্র পানি নেওয়ার প্রবণতা বন্ধ করতে আলেক্সান্দ্রিয়ার গণিতবিদ হিরো এক অভিনব পদ্ধতি অবলম্বন করেছিলেন।
পানি নিতে আসা লোকদের একটি বাক্সে কয়েন ফেলতে হত। কয়েনটি বাক্সের ভেতরের একটি লিভারে
চাপ দিত। বাক্সটির অন্যপাশে স্থাপন করা হয়েছিল একটি প্লাগ, যা কতটুকু পানি
বের হবে, তা নির্ধারণ করত
কয়েনের ওজনের উপর নির্ভর করে। বিদ্যুৎ আবিষ্কারের আগে ১৮৮০ সালে
বাণিজ্যিক ভেন্ডিং মেশিন উন্নয়ন করার সময় প্রাচীন পদ্ধতিটিই প্রয়োগ করা হয়েছিল।
No comments:
Post a Comment